গণগ্রন্থাগার জ্ঞান-ভিত্তিক সমাজের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সমাজ থেকে নিরক্ষরতা ও চিন্তার পশ্চাৎপদতা দূরীকরণ, অর্জিত শিক্ষার সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ, স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি, সামাজিক ও গণতান্ত্রিক চেতনা-সৃষ্টি, মূল্যবোধের বিকাশ, সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক প্রয়োজনে তথ্য পরিবেশন প্রভৃতি কাজে গনগ্রন্থাগরের ভূমিকা অপরিসীম ও অনন্যসাধারণ। এ ভূমিকার প্রেক্ষাপটেই তৎকালীন সরকারের প্রচেষ্টায় ১৯৫৮ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংস্কৃতি বিভাগের অধীন ‘বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি’ যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে এটিকে ‘গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর’ নামে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীভুক্ত করা হয়। বর্তমানে এই অধিদপ্তরের অধীনে সারাদেশে ৭০ টি সরকারি গণগ্রন্থাগার পরিচালিত হচ্ছে।
জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের একটি জেলা পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৮৩ সালে কার্যক্রম শুরু করে। ২০১২ সালের ২৪ জুলাই অত্র জেলার কুমাড়শীল মোড়ে নিজস্ব জায়গায় একতলা ভবনে যাত্রা শুরু করে। এটি পূর্বে শহরের টি এ (তোফায়েল আজম ) রোডে অবস্থিত ছিল।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS